“কিশোর থ্রিলার অয়ন-জিমি ভলিউম ৩” বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ
কালকুক্ষি
অয়ন-জিমির প্রথম কাহিনী। ছুটি কাটাবার উদ্দেশ্যে টেক্সাসের ছােট্ট শহর গ্রিনহিলের মাটিতে পা দিতেই কিডন্যাপ হয়ে গেল ওরা। ব্যাপার কী? ওদের কাছে কী চায় দুই ভয়ানক দাগী আসামী? আটকা পড়ল ওরা, কালকুক্ষি, অর্থাৎ, মৃত্যুগুহাতে!
সাবাস অয়ন! সাবাস জিমি!!
কঠিন সাতটা রহস্য রয়েছে অয়ন-জিমির সামনে। হারানাে একটা বাঘ, ভৌতিক কণ্ঠস্বর, বহুদিন আগে মরে যাওয়া। এক ডাক্তারের প্রেতাত্মা, ঝগড়াটে মেয়ের চ্যালেঞ্জ… আরও কত কী! চলাে না, দেখেই আসি, এসব রহস্য কীভাবে সমাধান করে ওরা।
কালাে মেঘ
ডকের ধারে বহুদিন ধরেই বাস করত এক বুড়াে পাইলট। বেঁচে থাকতে কেউ চোখ ফিরিয়ে তাকায়নি তার দিকে, অথচ মরার পর শুরু হলাে তুলকালাম। রহস্যময় লােকজনে ভরে গেল স্যান পেদ্রো ম্যারিনা। বিপাকে পড়ে গেল বাপ-ছেলের দরিদ্র জেলে পরিবার। ঠিক এই সময়, রহস্য সমাধান করতে, যেন মাটি খুঁড়েই। উদয় হলাে অয়ন, জিমি আর রিয়া।