“চক্ষুষ্মতী গান্ধারী’ আলেখ্যে গান্ধারী জীবন সায়াহ্নে এসে স্মৃতিচারণ করেছেন। সেখানে ভীষ্ম, ব্যাস, কৃষ্ণ সবাই তাঁর প্রশ্নের সম্মুখীন। কুরুক্ষেত্র যুদ্ধের পরে এক নিশীথে ব্যাস মৃত আত্মীয়দের সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করেন মায়া-বাস্তবতায় বা অলৌকিক প্রচ্ছন্নতায়। সঙ্গে হস্তিনাপুরের বিধবা কৌরব-বধূরা, কুন্তী, গান্ধারী সবাই ছিলেন। সারা রাত ধরে এই মৃত-আত্মীয় সম্মিলন অন্তে সকলেই আশ্রমে ফিরে এসেছিলেন, ফেরেননি শুধু কৌরব-বিধবারা। সেই নিশি শেষে গান্ধারী গঙ্গাগর্ভে তুমুল আলোড়ন এবং কোলাহল শুনেছিলেন। তবে কি বধূদের সলিল সমাধির ব্যবস্থা করেছিলেন ঋষি?”