বইটির সূচিপত্রের কিছু অংশ:
* হে দরােজা (কারুকার্যময় হে দরােজা, তােমার গভীরে আর )
* স্মৃতিচাদের মতাে ঘড়ি (ঘড়ির কাঁটায় স্থির, সমর্পিত, হে আমার আন্তরঙ্গ অবিচ্ছিন্ন চাঁদ)
* নগর ধবংসের আগে (নগর বিধ্বস্ত হলে ভেঙে গেলে শেষতম ঘড়ি)
* স্বগত মৃত্যুর পটভূমি’ (হে মধুর মধুর রাত্রি)
* শরীরী পুতুল (কী দুঃসহ এই শব্দহীন রাত। এর প্রতিটি মুহূর্তে আমি দগ্ধ হতে)
* চোর (এইতাে সময় হলাে, এসাে তুমি বেরিয়ে এবার) শিল্প ও অন্বেষণের হাতগুলি (সুদূর নির্জন থেকে নেমে এসে এই)
* আলােকিত অন্তর্ধানে এক উন্মাদ (গােলাপ ও বেদনার সমুজ্জ্বল মহিলাবৃন্দকে)
* ‘রােগশয্যায়’ (ডেটলের গন্ধে-ভরা বিকেলের ভরপুর বিভাের ওয়ার্ডে)
* জন্মদাতার প্রতি (স্বপ্নহীন পড়ে আছি কনকনে শীতের সৈকতে)
* জন্মদিরের জর্নাল (অবাস্তব কোনাে-এক দেবতায় সমর্পিত নয়)
* মাধবী এসেই বলে ও ‘যাই’ (খন্ডিত ব্রিজের মতাে নতমুখে তােমার প্রতিই)
* বাতাসের উল্টোদিকে যাত্রা (জলের রেখার মতাে লেন-বাইলেন ধরে)
* জ্যোৎস্না আর নেই (জ্যোত্সকে আমার চাই, জ্যোৎস্নাকে ভীষণ প্রয়ােজন)
* সবুজ বয়স যিনি (সবুজ বয়স যিনি নিপুণ কৌশল নিয়ে যান)
* মাধবী, বিষাদ মহিলা (মধ্যরাতে, নাগরিক নৈঃশব্দ্যেরমতাে স্থায়ী, অকৃত্রিম, সেই এক আত্নীয়-)
* অলৌকিক আলােকস্তম্ভের প্রতি স্কুটারও আরােহী (মধ্যরাত থেকে সহস্ৰমাইল দূরে)
* কবি (আনন্দিত পাপে অধঃপাতে যায় রূপসী শব্দের জাদুকর)
* নৈশ-প্রার্থনা (কোথাও অনিন্দ্যগােলাপ ফুটুক আজ)
* অবাস্তব রাজহাঁসের আকাঙক্ষায় (উন্মাদের মতাে)
* ব্যবধান (রঙিনস্বপ্নের পরী মােমবাতিজ্বেলে তােমাকে দ্যাখােয় পথ)
* ক্ষুধা ও শিল্প (একাকী ভ্রমণ সেরেফিরে এলাে)