এক ডজন ভূতের গল্প

৳ 200.00

লেখক
প্রকাশক
আইএসবিএন
(ISBN)
9789848383077
ভাষা বাংলা
পৃষ্ঠার সংখ্যা ১২৬
সংস্কার প্রকাশকাল : ফেব্রুয়ারি ২০২০
দেশ বাংলাদেশ

হুমায়ূন আহমেদ, মুহম্মদ জাফর ইকবাল, আহসান হাবীব, মঈনুল আহসান সাবের, বিপ্রদাশ বড়ুয়া সহ বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ বারো জন লেখকের ১২টি গল্প নিয়ে এই ভেৌতিক সংকলন। প্রতিটি গল্পই শিহরণ জাগানো গা ছমছমে এক জগতে আপনাকে নিয়ে যাবে।ভূতের গল্প পড়তে ছোটবড় সকলের ভালো লাগে। এই সংকলনের গল্পগুলো পরিবারের সবাই পড়তে পারবে।বিশেষ করে স্কুলপড়ুয়া ছেলেমেয়েদের সবচেয়ে বেশি ভালো লাগবে।ভূত আছে কি নেই এ বইটি পড়লে একটা ধঅরণা নিশ্চয়ই পাওয়া যাবে। সংকলনটি সম্পাদনা করেছেন হাসান খুরশীদ রুমী।

পারিবারিক পড়াশুনার আবহই তাঁকে টেনে নিয়ে গেছে বই পড়ার দিকে। নানাকে দেখেছেন বই পড়তে, না হলে কিছু লিখতে যদিও সেগুলো কঠিন আইনের বই ‘তবুও দৃশ্যটা চােখে গেথে গিয়েছিল। অবশ্য আইনজ্ঞ নানার হাতে ভারতবর্ষের সংবিধানের বৃহদাংশ সংশোধিত জেনেও বিষয় হিসাবে আইন তাকে আকৃষ্ট করেনি। বই হাতে নিয়ে বুদ হয়ে গেলেন যে বিষয়-সেটা সায়েন্স ফিকসন। জন্ম-১৯৬৯ সালের ২ নভেম্বর ।
ছয় বছর বয়সেই মা হাতে তুলে দেন এখলাস উদ্দিন আহমেদের ফ্যান্টাসিয়া উপন্যাস 'নেংটি ইদুরের গল্প তার পরপরই সায়েন্স ফিকশন তুলে দেন আলেকজান্ডার বেলায়েভের উভচর। মানুষ'। বাল্যকাল কাটে ইঞ্জিনিয়ার বাবার চাকুরির সুবাদে সারাদেশ ঘুরে ঘুরে। ইন্টারমেডিয়েট পড়ার সময় রহস্য সাহিত্যিক কাজী আনােয়ার হােসেনর কাছে ধর্না দেন, তিনি পরামর্শ দেন পড়া লেখা শেষ করে লেখালেখিব লাইনে আসতে।" ১৯৯২ সালে প্রথম "সায়েন্স ফিকশন সংকলন ‘ওরা এসেছিল’। সেবা প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয়।
প্রায় অর্ধশত সায়েন্স ফিকশন বইয়ের কাজ করেছেন তিনি। অথচ একেবারে আড়ালে ছিলেন। গত দুই যুগ ধরে। ছিলেন নিভৃতে, সেখানে থাকতেই ভালোবাসেন। বাংলাদেশের প্রথম সায়েন্স ফিকশন পত্রিকা মৌলিক-এর পিছনে মুল ইন্ধন তিনি যুগিয়ে ছিলেন, ছিলেন নির্বাহী সম্পাদক। শুধু সায়েন্স ফিকশন নয়, থ্রিলার, ওয়েস্টার্ন, হরর, মিথ ছাড়াও শিশু-কিশোরদের নিয়ে কাজ করেছেন অহরহ।
সম্পূর্ণ উল্টো এক চরিত্র স্যাটায়ার পত্রিকা উম্মদের সাথে গত ১৫ বছর যুক্ত আছেন। উম্মাদ সম্পাদক আহসান হাবীবের হাত ধরে ভিজু্যুয়েল মিডিয়ায় কাজ শুরু করেন। দেশের প্রথম ষ্ট্রট" শো ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান এবং প্রথম সম্পূর্ণ অ্যাকশন ধর্মী একটি নাটক তৈরি ছাড়াও বর্তমানে ডকুমেন্টারি তৈরিতে ব্যস্ত রয়েছেন। এত সব বিষয়ের বাইরেও সম্পূর্ণ ভিন্ন এক পরিচয় আছে রুমীর। তিনি নিজে একজন কোলাজ প্রচ্ছদ শিল্পী। সেই ১৯৯২ সালে নিজের বইয়ের প্রচ্ছদ করার পর থেকে প্রায় শাচারেক কোলাজ প্রচ্ছদ করেছেন" এবং করছেন। শত ব্যস্ততার মাঝেও নিউ-এজ মিউজিক সিডি সংগ্রহ করেন এবং শোনেন। তার নিজের ব্যক্তিগত লাইব্রেরি আছে। যার সংগ্রহে আছে প্রায় হাজার পাঁচেক বই। তার স্ত্রী সানজিদা আবেদীন, কন্যা সারাহ খুরশীদ এবং পুত্র ফাইয়াছ হাসান


বই সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে আমাদেরকে জানান
শেয়ার করুন

লেখকের অন্য বইসমূহ