তাওবাতান নাসূহা খাঁটি তাওবা

৳ 240.00

লেখক
প্রকাশক
আইএসবিএন
(ISBN)
987984821129
ভাষা বাংলা
পৃষ্ঠার সংখ্যা ৯৬
সংস্কার 1st Published, 2018
দেশ বাংলাদেশ

“তাওবাতান নাসূহা খাঁটি তাওবা” বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা:
“নিশ্চয়ই আল্লাহ তাওবাকারীদেরকে ভালোবাসেন”(সূরা বাকারাহ, ২২২) . আল্লাহর দয়া থেকে দূরে সরে যাওয়া যত কঠিন, আল্লাহর দয়ার ছায়াতরে ফিরে আসার পক্রিয়ার এর চেয়ে অনেক সহজ। তাওবাহকে আল্লাহ অত্যন্ত সহজ করে দিয়েছেন। কিন্তু দুঃখজনকভাবে আমরা তাওবার প্রক্রিয়া সম্পর্কে অজ্ঞ, কিংবা ভুল ধারণায় নিমজ্জিত। তাই আমাদের অনেকে একেবারে হতাশ হয়ে বলেন “আমার এতো গুনাহ মাফ করবেন না আল্লাহ্‌”। আবার অনেকে আল্লাহর রহমতকে ভুলভাবে বুঝেন এবং দাবী করেন “বুড়ো বয়সে তাওবাহ করে নিলে আল্লাহ মাফ করে দিবেন।” এই কথা বলে গুনাহ চালিয়ে যান।তাওবাহ একটি ইবাদাহ, এর রয়েছে সঠিক পদ্ধতি। সেই পদ্ধতি ছাড়া তাওবাহ কবুল হয় না। বক্ষ্যমাণ বইটিতে সেই তাওবার প্রক্রিয়া, তাওবাহ বিষয়ক বিভিন্ন ঈমান জাগরণী গল্প ঘটনা আলোচিত হয়েছে। “তাওবাতান নাসূহা খাঁটি তাওবা” বইয়ের সূচি:
আমাদের কথা…..৭
তাওবাকারীর স্মৃতিচারণ…..৯
এক তাওবাকারীর ঘটনা…..১২
তাওবার পুরস্কার…..২২
তাঁর দয়া ও দানের শেষ নেই…..২৪
খাঁটি তাওবা আল্লাহ কবুল করেন…..২৬
এক যুবকের ঘটনা…..৩১
তাওবাকারী আল্লাহর প্রিয়…..৪০
কিছুক্ষণ… রােগী ও অসুস্থদের সাথে!…..৪৩
তাওবাকারীর কর্তব্য…..৫৩
তাওবাকারীর প্রকৃত জীবন…..৫৪
দ্বীনের সৈনিক…..৫৫
সময় থাকতে তাওবা করে নিন…..৬৬
অন্যরকম একটি মৃত্যু…..৬৯
প্রথম বিষয়…..৭৫
গাইরুল্লাহকে আহ্বান করা…..৭৬
গাইরুল্লাহর নামে কসম করা…..৭৭
জাদু, ভাগ্য গণনা ও ভবিষ্যদ্বাণী…..৭৮
যিনা-ব্যভিচার…..৭৯
মদপান ও নেশাদ্রব্য গ্রহণ…..৮২
গানবাদ্য শােনা…..৮৪
দ্বিতীয় বিষয়…..৮৫
তৃতীয় বিষয়…..৮৮
শেষ বিষয়…..৮৮

জন্ম ১৯৭০ সালের ১৬ জুলাই। ইসলামের বিখ্যাত সেনাপতি খালিদ ইবনে ওয়ালিদ (রা) এর বংশধর তিনি। মাত্র ৫০ বছর বয়সেই হয়ে উঠেছেন আরব জাহানের বিশিষ্ট বক্তা এবং লেখক। তিনি তার বক্তৃতা এবং লেখনীর মাধ্যমে আরবসহ পশ্চিমা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করেছেন। হ্যাঁ! আমরা আর কারো কথা বলছি না, বলছি ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফীর কথা। দাম্মামে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করার পর সৌদি আরবের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর পড়াশোনা করেন তিনি এবং রিয়াদের বাদশাহ সৌদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্জন করেছেন পিএইচডি ডিগ্রি। বিখ্যাত হাদীস বিশারদ শায়খ মুহাম্মদ ইবনে ইসমাইল, শায়খ আব্দুল্লাহ ইবনে কুউদ, শায়খ আব্দুর রহমান ইবনে নাসের আল-বাররাক প্রমুখ ব্যক্তিবর্গকে শিক্ষক হিসেবে পেয়েছেন মুহাম্মদ আরিফী। প্রায় পনেরো-ষোলো বছর ইবনে বায রহ. এর সাথে থাকার সৌভাগ্য হয় তার। তার জীবনের মূল উদ্দেশ্য হলো আল্লাহর দাওয়াত দেওয়া। তাকে অনেক সময় ""দাওয়াত ইল্লাল্লাহ"" বলেও সম্বোধন করা হয়। তার বিভিন্ন স্থানে বক্তৃতা করার মূল কারণও এটি। বাজারে তার বক্তৃতায় অডিও-ভিডিও ক্যাসেট পাওয়া যায় যার দ্বারা উপকৃত হচ্ছে পুরো মুসলিম বিশ্ব। ড.

মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী বই রচনা করে চলেছেন মানবজাতির কল্যাণার্থে। ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী এর বই সমূহ প্রত্যেকটি বিক্রির সময় একটি আরেকটিকে ছাড়িয়ে রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। ড. মুহাম্মদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী এর বই সমগ্র হলো ভার্সিটির ক্যান্টিনে, সুখময় জীবন উপভোগ করুন, তুমি সেই নারী, নবী-চরিত্রের আলোকে: জীবন উপভোগ করুন, রাগ করবেন না: হাত বাড়ালেই জান্নাত, কিতাবুল ফিতান, রোজা ও হজ্জের পয়গাম, নারী যখন রানী, তোমাকে বলছি হে বোন, আপনার যা জানতে হবে, রামাদান আল্লাহ’র সাথে সম্পর্ক করুন, যেভাবে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকবেন ইত্যাদি।


বই সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে আমাদেরকে জানান
শেয়ার করুন

লেখকের অন্য বইসমূহ