ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথা
বাংলাদেশে সুন্দরবনের অবস্থান বঙ্গোপসাগরের শীর্ষবিন্দুতে।অনাদিকাল থেকে এই বন গাছ, মাছ, গোলপাতার ছাউনি জুগেয়ে দক্ষিণ বাংলার জনগণের আয়ের প্রধান উৎস হয়ে আছে।দেশের মোট বনভূমির ৫০ শতাংশ এলাকা পড়েছে সুন্দরবনে। যা কিনা বিষায়িত বায়ু প্রশ্বাসের উপযোগী করে সারাদেশের ফুসফুসের দায়িত্ব পালন করে চলেছে!সুন্দরবনে মিশেছে জল আর স্থল, সমুদ্র আর জঙ্গল।দক্ষিণপূর্ব অংশের এই দ্বীপময় সৌন্দর্যের অন্য রূপ আছে। এই নোনা জল ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে বিশেষ ধরনের ‘ম্যানগ্রোভ’ যা সমুদ্রকে খানিকটা ঠেকিয়ে রাখছ্ অন্যদিকে সুন্দরবন হচ্ছে বাঘের বন-যার কেতাবি নাম রয়েল বেঙ্গল টাইগার; যার উপস্থিতি, আওয়াজ এবং বিন্যাস অতিশয় রাজকীয়।বর্তমানে বাঘের সবচেয়ে ঘনবসতি এলাকা হিসেবে সুন্দরবন ঠাঁই করে নিয়েছে ইউনেস্কো’র বিশ্ব ঐতিহ্যের মানচিত্রে।
সূচিপত্র
*প্রথম পরিচ্ছেদ : সুন্দরবনের ভৌগোলিক পরিচিতি
*দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ : সুন্দরবনের ইতিহাস
*তৃতীয় পরিচ্ছেদ : সুন্দরবনের মানুষ ও ভাষা
*চতুর্থ পরিচ্ছেদ : সুন্দরবনের লোকসংস্কৃতি
*পঞ্চম পরিচ্ছেদ : সুন্দরবনের জীববৈচিত্র্য
*ষষ্ঠ পরিচ্ছেদ : অরণ্য বনবানী : রূপবৈচিত্র্য
*সপ্তম পরিচ্ছেদ : মধূ
*অষ্টম পরিচ্ছেদ : বিশ্ব ঐতিহ্য ও সুন্দরবন
*নবম পরিচ্ছেদ : পর্যটন শিল্প ও ব্যবস্থাপনা
*দশম পরিচ্ছেদ : শিকার ও শিকারী
একাদশ পরিচ্ছেদ : ভ্রমণ বিষয়ক
*দ্বাদশ পরিচ্ছেদ : রূপসী ও রহস্যময় সুন্দরবন
*ত্রয়োদশ পরিচ্ছেদ : বিবিধ