শ্রেষ্ঠগল্প

৳ 300.00

লেখক
প্রকাশক
ভাষা বাংলা
সংস্কার 1st
দেশ বাংলাদেশ

ফ্ল্যাপে লিখা কথা
১৮৬৩ খৃস্টাব্দে কামদারঞ্জনের জন্ম বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেরার মসুগ্রামে। পিতা কালীনাথ, মা জয়তারা। দূরসম্পর্কের কাকা হরিকিশোর (হলধর) রায়চৌধুরী দত্তক নিলেন কামদারঞ্জনকে। কামদারঞ্জনের নতুন নাম হল উপেন্দ্রকিশোর। ছেলেভেলায় ছিলেন মেধাবী ছাত্র। প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন বৃত্তি পেয়ে। কুড়ি বছর বয়সে প্রথম লেখা বের হয় ‘সখা’ পত্রিকায়। একুশ বছর বয়সে বি.এ পাশ করার পর দীক্ষা নিলেন ব্রাহ্মধর্মে ‘সাথী’ , ‘মুকুল’ এবং ‘বালক’ পত্রিকায় নিয়মিত লেখা বের হতো। সাহিত্যের পাশাপাশি ছবি আঁকা, সঙ্গীত এবং মুদ্রণের কাজেও প্রচুর সময় দিতেন। ১৯১৩ সালে ছোটদের জন্য নিজের প্রতিষ্ঠিত ছাপাখানা থেকে প্রথম প্রকাশ করলেন ছোটদের কাগজ ‘সন্দেশ’। লেখায়,রেখায়, বিষয়বৈচিত্রে ‘সন্দেশ’ তখন এ লিখলেন অজস্র গল্প, আঁকলেন দারুণ সব ছবি। মাত্র বাহান্ন বছর বয়সে শিশুসাহিত সম্রাট বিদায় নিলেন শিশুসাহিত্য রচনা ও প্রকাশনার জগৎ থেকে।

উপেন্দ্রকিশোরের জন্ম ১২৭০ বঙ্গাব্দের ২৭শে বৈশাখ (১৮৬৩ সালের ১০ই মে) ময়মনসিংহ জেলার মসূয়া গ্রামে, যা অধুনা বাংলাদেশে অবস্থিত। তাঁর পিতা কালিনাথ রায় ছিলেন সুদর্শন ও আরবি, ফার্সি ও সংস্কৃতে সুপণ্ডিত। তাঁর ডাকনাম ছিল শ্যামসুন্দর মুন্সী। উপেন্দ্রকিশোর শ্যামসুন্দরের আটটি সন্তানের মধ্যে তৃতীয় পুত্রসন্তান। তাঁর পৈতৃক নাম ছিল কামদারঞ্জন রায়। পাঁচ বছরেরও কম বয়সে তাঁর পিতার অপুত্রক আত্মীয় জমিদার হরিকিশোর রায়চৌধুরী তাঁকে দত্তক নেন ও নতুন নাম দেন উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী।
মেধাবী ছাত্র বলে পড়াশোনায় ভাল ফল করলেও ছোটোবেলা থেকেই উপেন্দ্রকিশোরের পড়াশোনার থেকে বেশি অনুরাগ ছিল বাঁশী, বেহালা ও সঙ্গীতের প্রতি। ময়মনসিংহ জিলা স্কুল থেকে উপেন্দ্রকিশোর প্রবেশিকা পরীক্ষা উত্তীর্ণ হয়ে বৃত্তি পান। তারপর কলকাতায় এসে ভর্তি হন প্রেসিডেন্সী কলেজে।
১৯১৫ সালের ২০শে ডিসেম্বর মাত্র বাহান্ন বছর বয়সে উপেন্দ্রকিশোর পরলোক গমন করেন।


বই সম্পর্কে কোন জিজ্ঞাসা বা মতামত থাকলে আমাদেরকে জানান
শেয়ার করুন

লেখকের অন্য বইসমূহ