ফ্ল্যাপে লিখা কথা
মোস্তাক আহমাদ এ সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় লেখক। উপন্যস, ছোটগল্প, চিত্রনাট্য, কিশোর কমিকস্ , কবিতা ,কিশোর থ্রিলার, অ্যাডভেঞ্চার , কিশোর উপন্যাস, সায়েন্স ফিকশনসহ বিজ্ঞানমনস্ক ও শিক্ষামূলক গ্রন্থ লিখলেও তিনি মুলত আত্নউন্নয়নমূলক ও গবেষণাধর্মী লেখায় বিশেষ পারদর্শী । তাঁর লেখা বেশ জনপ্রিয়, যা তাকে পাঠকপ্রিয়তা শীর্ষে পৌছে দিয়েছে।
তরুন প্রতিভাবান এই লেখকের জন্ম রংপুর জেলার বদরগঞ্জ উপজেলার রহমতপুর গ্রামে ১৯৮২ সালের ১ জানুয়ারি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে। পিতা মরহুম মাওলানা মুহাম্মদ তাজিম উদদ্নি (রহ.) । মাতা মনোয়ারা বেগম । শিক্ষা এম.এ।
মোস্তাক আহ্মাদ একজন সফল লেখক ও ব্যবসায়ী । লেখালেখির পাশাপাশি তাঁর একটি বাণিজ্যিক ফার্ম , প্রকাশনা সংস্থা মেধাবিকাশ , এস. আই . মেথড ট্রেনিং ইনস্টিটিউট ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তিনি সার্কভুক্ত ইনস্টিটিউট ও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। তিনি সার্কভুক্ত প্রায় সব দেশ ভ্রমণ করেছেন। হিমালয় কন্যা নেপাল ও ভারতের বেশ কিছু এলাকা এবং প্রায় বাংলাদেশের সুন্দর বন ও কক্সবাজার সমুদ্র সৈকত তাঁর প্রিয় স্থান। দৈনিক যুগান্তর ও মানবজমিনে বেশ কিছুদিন গ্রুপ এডিটিং এ কাজ করার সময় ছাত্রজীবনেই তাঁর চাকরি হয় স্কয়ার টয়লেট্রিজ রি. এ মার্কেটিং ম্যানেজার হিসেবে। এক বছল চাকরি করেন। পরে আরও দুটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে চিফ এক্সিকিউটিভ ট্রেইনার হিসেবে কাজ করেন। এর আগে তাঁর লেখা কয়েকটি বই বাজারে বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করে। এ সময় তাঁর লেখা ‘কীভাবে জীবনে সফল হওয়া যায়’ বইটি পাঠক সমাজে ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। তখন তিনি চাকরি ও অন্যান্য কাজ ছেড়ে দিয়ে লেখালেখিকে পেশা হিসেবে বেছে নেন এবং বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে নিয়মিত লিখতে থাকেন। মাঝে কিছুদিন তিনি বাংলাদেশ টেলিভিশন প্রযোজক আব্দুল হালিমের সহকারী হিসেবে স্ক্রিপ্ট রচনায় কাজ করেন।আত্নীয়দের হাতে আব্দুল হালিম নিহত হলে বিটিভির কাজ ছেড়ে দিয়ে তিনি পুনরায় লেখালেখিতে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি ক্রাইম রিপোর্টিং ও অ্যাসেনসিয়াল নিউজ -এর বার্তা সম্পাদক হিসেবে কাজ করেছেন।