ফ্ল্যাপে লিখা কথা
বৈষম্যবাদী সমাজকে পালটে সাম্যবাদী সমাজব্যবস্থার কথা বলার জন্য মানবধর্ম প্রচার করা ও লেখার মাধ্যমে প্রকাশ করার আশায় ও কবি হবার জন্য ‘বাঁকাভবানীপুর’ পাইকগাছা খুলনা জেলা থেকে আসেন রাজধানী ঢাকায় মাতা জয়ন্তী সরকার ও ডাঃ নিরঞ্জন সরকারের তৃতীয় সন্তান কুমার সুশান্ত সরকার। প্রথাবিরোধী, দ্রোহি মানুষ ও বিদ্রোহী কবি, লেখক হিসেবে যাঁর নাম দেশের গন্ডি পেরিয়ে বিদেশেও ছড়িয়ে পড়েছে। তাঁর রচিত গ্রন্থগুলি হলো-হিন্দুদের গরু খাওয়া বৈধ ও বিবিধ আলোচনা (গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ), নারী যখন প্রতিবাদী (গবেষণাদশী প্রবন্ধ), প্রেমের রাজনীতি (কবিতা) এবং প্রতিভাবান খুনি বরাহ নন্দন (উপন্যাস) । তিনি গবেষণা ও প্রবন্ধ লেখার জন্য শামসুর রহমান সাহিত্য পুরসআরে পুরস্কৃত হয়েছেন এবং সম্ভবত এশিয়ার মধ্যে তিনিই প্রথম প্রথাবিরোধী লেখক হিসেবে পুরস্কৃত হয়েছেন ২০১১ সালে এফ.ডি.সি’র জহির রায়হান হলে জাতীয় মানবাধিকার সোসাইটি থেকে। এবং মানবাধিকার এর উপর তাত্ত্বিক আলোচক হিসেবে স্বীকৃতি স্বরূপ জাতীয় মানবাধিকা সোসাইটি কর্তৃক অভিনন্দন পত্র পান ও উপস্থিত প্রধান অথিতি এবং বিশেষ অতিথি ব্যক্তিবর্গ তাঁকে তরুণ বুদ্ধিজীবী, সমাজচিন্তক বলে মূল্যায়ন করেন। সমাজসেবিকা ও পাঠিকা বড় বোন সান্তনা সরকারের অনুপ্রেরণায় ক্লাস টু থেকে কবিতা লেখার মাধ্যমে লেখালেখির জগতে আগমন, ভালোবাসেন অজ্ঞাত বিষয় জানতে ও আড্ডা দিতে।
পুনশ্চ :‘হিন্দুদের গরু খাওয়া বৈধ ও বিবিধ সমালোচনা’ বইখানি লেখার জন্য তিনি হাজার সাম্প্রদাকি মানুষের দ্বারা হামলার ও মামলার স্বীকার হন।
বাংলাদেশের বিভিন্ন থানায় লেখকের নামে মামলা করে উগ্র মৌলবাদীরা ঢাকার জর্জকোটেও মামলা হয়। লেখক এর পক্ষে বাংলাদেশ, ভারত ও পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের প্রথাবিরোধী, প্রগতিবাদী, কবি,কবি, প্রাবন্ধিক নাট্য অভিনেতা, জাতীয় অধ্যাপক , নাসার বিজ্ঞানী, ব্যারিস্টার , সাংবাদিকগণ কলম ধরেন। বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিয়ে তিনি প্রমাণ করেন তাঁর লেখা যুক্তিসঙ্গত ও মানবতার পক্ষে।