‘রররররম্য!’ গ্রন্থে গ্রন্থিত হয়েছে আহসান হাবীবের সমসাময়িক বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত রম্য রচনাগুলি। খুবই ক্যাজুয়াল স্টাইলে লেখা এই রচনাগুলোকে তিনি সামাজিক সিচুয়েশনাল কমেডি-টাইপ বলেই মনে করেন। কিছু অতিরঞ্জিত ফ্যানাটিক! তিনি নিজেই বলেন যেহেতু তিনি নিজে একজন কার্টুনিস্ট তাই কার্টুনের অতিরঞ্জন তার লেখাতেও চলে আসে। এর জন্য তিনি ঠিক কার কাছে ক্ষমা চাইবেন নিজেও জানেন না। তবে পৃথিবীর সব পাঠকই ক্ষমাশীল!
ভূমিকা
গত বছরে যত ধরনের রম্য লিখেছি বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় তার সবই এই গ্রন্থে গ্রন্থস্ত করা হল। বেশির ভাগই সিচ্যুয়েশনাল কমেডি, কিছু ইয়ে টাইপ ….
মানে যাকে বলে ফ্যানাটিক রম্য আরকি!
আশা করছি পাঠকদের ভালো না লাগার কোনো কারণ নেই। তারপরও মেলার বই বলে কথা। নতুন বই নতুন লেখা …..
এই যা ভরসা। তবে রম্য রচনার মধ্যে কিছু রম্য গল্পও ঢুকে গেছে বলাই বাহুল্য।
আহসান হাবীব ফ্ল্যাপে লিখা কথা
‘রররররম্য!’ গ্রন্থে গ্রন্থিত হয়েছে আহসান হাবীবের সমসাময়িক বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত রম্য রচনাগুলি। খুবই ক্যাজুয়াল স্টাইলে লেখা এই রচনাগুলোকে তিনি সামাজিক সিচুয়েশনাল কমেডি-টাইপ বলেই মনে করেন। কিছু অতিরঞ্জিত ফ্যানাটিক! তিনি নিজেই বলেন যেহেতু তিনি নিজে একজন কার্টুনিস্ট তাই কার্টুনের অতিরঞ্জন তার লেখাতেও চলে আসে। এর জন্য তিনি ঠিক কার কাছে ক্ষমা চাইবেন নিজেও জানেন না। তবে পৃথিবীর সব পাঠকই ক্ষমাশীল!