ফ্ল্যাপে লেখা কথা
মেয়েটি কবিতার সঙ্গে ছিল
মেয়েটির নাম রঞ্জনা। ছবি আঁকে। চারুকলার ছাত্রী। একদিন হঠাৎ তার ইচ্ছে হয় শরতের সাদা মেঘ দেখতে যমুনাতীরে যাবে।
রঞ্জনাকে পছন্দ করে অনেকেই । কেউ কেউ তাকে ভালোবাসার প্রস্তাবও দেয়। রঞ্জনা তাদের একজনকে নিয়ে যমুনায় যেতে চায়। কিন্তু কেউ তাকে সময় দেয় না। সত্যিকার অর্থে ভালোবাসে না। রঞ্জনার অভিমান হয় । সে ঠিক করে পাড়ার মান্তান ছেলে তজুকে নিয়ে যাবে। তজুকে ফোনে প্রস্তাব দেয়। তজু রঞ্জনাকে নিয়ে যমুনার দিকে ছুটতে থাকে। তজু কি ভালোবাসে রঞ্জনাকে? রঞ্জনা কি তজুর উপরে কিছুটা দুর্বল?
গান্ধারীর প্রেম
প্রাইভেট ইউনিভার্সিটির একজন শিক্ষক, তিনি কারো কারো গুরু। গুরুকে ঘিরে চারজনের নিয়মিত আড্ডা হয় কফি পার্কে। আড্ডার বিষয় বিচিত্র । শর্মী মাধু রনি আর অন্বয় গুরুর অনেক কিছুতেই প্রভাবিত হয়। গুরু গল্প করেন বিভিন্ন চরিত্রের। তিনি সমবায় বুঝতে পারে না।
মাধু আর রনি- দুজনে বন্ধু না ভালোবাসার মানুষ বুঝতে পারে না। শর্মী হঠাৎ করে একদিন চোখে কালো কাপড় বেঁধে হাঁটতে শুরু করে। কারো সঙ্গে কথা বলে না। সে সবার থেকে হঠাৎ বিচ্ছিন্ন হতে চায়। সে গুরুর কাছ থেকে গান্ধারীর গল্প শুনে প্রভাবিত হয়। শর্মী কেন গান্ধারীর কষ্ট অনুভব করতে চায়- সে ঘটনা উন্মোচনের চেষ্টা আছে গান্ধাবীর প্রেমে।