তুমি পার্বতী তুমিই চন্দ্রমুখি

ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথা
মানুষ মানুষকে ভালোবাসে।ভালোবাসার মানুষ ভালোবাসার মাঝেই বেঁচে থাকে।ভালোবাসার মানুষের সম্পর্ক ছিন্ন হতে পারে কিন্তু ভালোবাসা কখনো ছিন্ন হয় না।ধ্বংস হয়না। এটাই ভালোবাসার ধর্ম।নীলাঞ্জনা ভালোবাসতো শাহেদ চৌধুরীকে। শাহেদ চৌধুরী ভালোবাসতো নীলাঞ্জনাকে। দু’জনার ভালোবাসা ছিলো মুক্ত নীল আকাশের দ’টি পাখির মত।সাগর সৈকতে পায়ে হাঁটা দু’জন প্রেমিক প্রেমিকার মত।রাঙ্গামাটির লেকের উপর ভাসমান সেতুতে হেঁটে চলা দু’টি কপোত-কপোতীর মত।কিন্তু এক সময় নীলাঞ্জনার সাথে শাহেদ চৌধুরীর ভালোবাসায় ছেদ পরে।নীলাঞ্জনা চলে যায় অন্য কারো ঘরে।অন্য কারো সংসারে।সেই ভালোবাসা বেশি দিন টিকেনি। ভেঙ্গে যায় সাজানো সংসার।নীলাঞ্জনা আবার ফিরে আসে শাহেদ চৌধুরীর জীবনে। সেই আসা শরৎ বাবুর পার্বতীর মত নয়, চন্দ্রমুখির মত। এক গল্পে একাধিক বৈচিত্রতা, ভালোবাসার নানা রঙ, নানা অলংকরণে সাজানো একটি গভীর ভালোবাসার উপন্যাস।