“দ্য লাস্ট ডন” বইয়ের পিছনের কভারের লেখা:
‘দারুণ ফর্মে আছেন পুজো… বিবশ করা, উপভােগ্য। দুর্নীতির চরম পর্যায়ে, বিশ্বাসঘাতকতা, গুপ্তহত্যা, রিখটারস স্কেল রােমান্স, এবং অবশ্যই, পারিবারিক মূল্যবােধ।
-টাইম
শেষ ডনের নাম ডােমেনিকো ক্লেরিকুজিও। জ্ঞানী, বেপরােয়া এক বয়েসি লােক। তার একান্ত ইচ্ছা, বংশধররা টিকে থাক, থাকুক সম্মানের সাথে । ববাদ সাধল পুরনাে সূত্র লেগে গেল ভাইয়ে। ভাইয়ে রক্তঝরা যুদ্ধ।
‘দ্য লাস্ট ডন’ আপনাকে বুদ করে রাখবে ক্ষয়ে যাওয়া সমাজ, অপরাধের ঘেরাটোপ, চলচ্চিত্র জগৎ আর জুয়ার আডডায়। এখানে বাস করে সুন্দরী অভিনেত্রীরা, বাস করে ভয়াল গুপ্তঘাতকের দল। তঞ্চা আর জিঘাংসার এক কুরুক্ষেত্র। অর্থলােভী প্রযােজক আর স্টুডিওর হর্তাকর্তারা ক্ষমতার মদে চুর হয়ে আছে সর্বক্ষণ। আন্তর্ঘাতের খেলা খেলে পুলিশ আর জুয়াড়ির দল। এবং এখানে পুরাে জগতটাকে নিয়ন্ত্রণ করে একজন, মাত্র একজন মানুষ….
‘আবর্তনের ঘটনা, সেইসাথে মনে রাখার মত সব চরিত্র… এক কথায়, পুজো মাস্টার স্টোরিটেলার। শক্তি প্রয়ােগ করে যেন পাঠককে পাতার পর পাতা উল্টে যেতে বাধ্য করেন।
– ইউ এস এ টুডে
‘দক্ষতার সাথে তুলে ধরা হয়েছে বইটাকে…. একই সাথে হলিউড, লাসভেগাস, অপরাধচিত্র সব উঠে এসেছে এক মলাটে।
– লস অ্যাঞ্জেলস টাইমস বুক রিভিউ