ফ্ল্যাপে লিখা কথা
তৃণা আর শাফাত।
শৈশব থেকেই পাশাপাশি বড় হলো ওরা।
তৃণা মাতৃহারা, খামখেয়েরি ধনীর দুলালী। শাফাত তৃণার পিতার স্নেহসিক্ত হয়ে বড় হয়েছে এবং তৃণার সবধরণের নিরাপত্তার জন্য সার্বক্ষণিকত নিয়োজিত।
নিজের অজান্তেই তৃণা ভালোবেসে ফেললো শাফাতকে চায় তৃণা বিয়ে করুক রাশদকে। কিন্তু রহস্য ময় এক কুৎসিত মানুষ এসে ওলটপালট করে দিলো সবকিছু।
কারা যেন আড়ালে থেকে হত্যা করতে চায় তৃণাকে। প্রাণবাজি রেখে রুখে দাঁড়ালো শাফাত। রক্তের স্রোত বয়ে গেলো চার পাশে । অবশেষে..জানতে হলে পড়ুন ‘আমায় ডেকো না’ এর শেষ পাতা পর্যন্ত।