ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথা
পুরনো জমিদার বাড়ির ভুতুড়ে একটা রুমে ঢোকেন কবিরাজ। আচমকা দরজা বন্ধ হয়ে যায়। তিনি রুমের উত্তর কোণায় একটা গর্ত দেখতে পান। এই গর্তের ভেতর একটা মাথাও দেখা যায়। এবার দেখেন এটা আসলে একটা মেয়ে। তবে মেয়েটির মুখ বলে কিছু নেই। নাক গোড়া থেকে কাটা। চোখের জায়গাটা একেবারে সমতল। ঠোঁটও কাটা গোড়া থেকে। শুধু বড় বড় কয়েকটা দাঁত দেখা যাচ্ছে। আর জিহ্বাটা বের হয়ে আছে লম্বা হয়ে। তবে জিহ্বা দুইভাগে বিভক্ত। দুই পাশে কানের কোন চিহ্ন নেই। হঠাৎ মেয়েটা গলা টিপে ধরে কবিরাজের। টান মেরে গর্তের ভেতরে নামিয়ে নেয় কবিরাজকে। এবার মেয়েটা তার লম্বা দুটো দাঁত বসিয়ে দেয় কবিরাজের ঘাড়ে। তারপর কী হলো? তারপর যা-ই হোক, আমি আর বলতে পারছি না। কারণ আমার ভয় করছে। প্লিজ, তোমরা পড়ে নাও।