“দ্য স্ট্রাগল ইজ মাই লাইফ” বইয়ের সংক্ষিপ্ত কথা:
নেলসল ম্রান্ডেলা ১৯১৮ সালে জন্ম গ্রহন করেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রত্যান্ত অঞ্চলের এক উপজাতীয় পরিবারে। প্রত্বান্ত গ্রাম অঞ্চল থেকে কালো একজন মানুষের উত্থান, হলেন বিশ্ব নন্দিত নেতা। বলা হয় পৃথিবীর কালো মানুষের ভাগ্য বদলের কান্ডরী। নেলসল ম্যান্ডেলা একটি চিঠিতে লিখেছেন:- সংগ্রামই আমার জীবন, জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত আমি সংগ্রাম চালিয়ে যাবো। হ্যা তিনি সংগ্রাম চালিয়ে গেছেন এবং তিনি তার লক্ষে সফল হয়েছেন। এই সফলতা পেতে তাকে কঠোর পরিশ্রমসহ কঠিন নির্যাতন সহ্য করতে হয়েছে। ছোট বেলা থেকে ম্যান্ডেলা কঠোর পরিশ্রমি ছিলেন। তিনি আইন বিষয়ে পড়ার জন্য লক্ষ স্থীর করেন কিন্তু বাধা আসে তাই তাকে বাড়ি থেকে বের হতে হয়েছে। তিনি চলে আসেন জোহানেসবার্গে। সেখানে পরিচয় হয় ওয়াল্টার সিসুলা সঙ্গে। তিনিই ম্যান্ডেলাকে আইন বিষয়ে পড়ালেখা করার সুযোগ করে দেন। আস্তে আস্তে তিনি সংগঠন গড়ে তোলেন, বর্ণ বৈষম্য সমাজ ব্যবস্থার পরিবর্তনের লক্ষে এই সংগঠন করজ করতে থাকে। এই সংগঠনের মধ্যদিয়ে ম্যান্ডেলার মুক্তি সংগ্রামী জীবন শুরু হয়। তাকে অনেক বার কারা বরণ করতে হয়েছে। দিনে দিনে তার জনপ্রীয়োতা ছড়িয়ে পড়ে চারি দিকে। ১৯৯০ সালে দেশের সরকার ম্যান্ডেলার সাথে বৈঠক করে এবং তাকে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। এবং তার বিষয় বস্তুগুলোকে আমোলে নেওয়া হয়। ম্যান্ডেলার উপরে অত্যাচারের কথা উল্যেখ করে ‘লন্ডন টােইমস’ মন্তব্য করে বলেছেন, ইতিহাসের রায় কিন্তু ভবিষতে এ কথাই বলবে যে ক্ষমতাসীন সরকার পক্ষই ছিল অপরাধী অভিযুক্তরা নয়। নেলসল ম্যান্ডেলা লিখেছেন যে কোন মুক্ত মানুষের উচ্চতম আকাঙক্ষা হলো অত্যাচারের বিনাস করা। তিনি দেশের রাষ্ট্রপতি হলেন, পেলেন পৃথিবীর সব থেকে বড় সন্মান পদক (নবেল)। তিনি ২০১৩ সালে মৃত্যুবরণ করেন।