“ঠাকুরবাড়ির বাহিরমহল” বইটির ফ্ল্যাপের কথাঃ
উনিশ শতকের নবজাগেরণের আলোয় সবচেয়ে বেশি উদ্ভাসিত হয়ে উঠেছিলেন ঠাকুরবাড়ির সদস্যেরা। গ্রাম থেকে মহানগর হয়ে ওঠা কলকাতার সঙ্গেও গভীলভাবে জড়িয়ে রয়েছে ঠাকুর পরিবার। জোড়াসাঁকোর দু’টি বাড়ি ছাড়াও আরও কয়েকটি ঠাকুরবাড়ি ছিল পাথুরিয়াঘাটা ও অন্যত্র। আদিতে একই পরিবারের সদস্য ছিলেন এঁরা।
চিত্রা দেব-এর ‘ঠাকুরবাড়ির অন্দরমহল’ একটি বহুল আলোচিত গ্রন্থ। স্বনামধন্যা এই গবেষিকার নতুন গ্রন্থ ‘ঠাকুরবাড়ির বাহিরমহল’-এ ঠাকুরবাবুদের বিচিত্র জীবনের রেখাচিত্র।
নিতান্ত দরিদ্র অবস্থায় ঠাকুরবাড়ির পূর্বপুরুষ পঞ্চানন ও তাঁর কাকা শুকদেব ভ্যাগ্যান্বেষণে এসে পৌঁছেছিলেন ভাগীরথী নদীর তীরবর্তী এক গ্রামে। নতুন জায়গায় পুরনো মৌলিক পরিচয় গেল হারিয়ে। একটি নতুন পদবী পেলেন তাঁরা, ঠাকুর। পঞ্চানন-শুকদেবের উত্তরপুরুষেরা একদিন সমাজে প্রতিষ্ঠিত হলেন।