“ক্যালকাটায় নবকুমার” বইটির ফ্ল্যাপ এর লেখাঃ
গ্রামের ছেলে নবকুমার। ভাগ্যান্বেষণে আসে কলকাতায়। কলকাতা তার কাছে ‘কলিকাতা। ভাগ্য এবং ঘটনাস্রোতে। নবকুমার সােনাগাছির মতাে ‘লালপাড়ায় থাকতে-থাকতে চিৎপুরের যাত্রাপালায় পেয়ে যায় প্রম্পটারের চাকরি। ওদিকে যৌনকর্মীদের সুখ দুঃখের সাথী হয়ে উঠেছে। সে। হঠাৎ যাত্রাদলের বড়বাবুর নজরে। পড়ে গেল। অপ্রত্যাশিত সৌভাগ্য সিনেমার নায়ক! কিন্তু ইতিমধ্যে ঘটে গেল ভয়ংকর ঘটনা। মাতৃতুল্য শেফালি মা খুনের অভিযােগে অ্যারেস্ট হলেন। অভিনয়ের উৎসাহ হারিয়ে ফেলল নবকুমার। তারপর ?… সমরেশ মজুমদারের কলমে বঙ্কিম পুরস্কারে সম্মানিত ‘কলিকাতায় নবকুমার’-এর। সিকুয়েল ক্যালকাটায় নবকুমার’ শুরু হল।। লেখকের কথায় : ‘এই কলকাতার জল। সবসময় গঙ্গা দিয়ে বয়ে যায় না। এই জল কর্পোরেশনের পাইপেও বিরল। কিন্তু এই জল প্রতিটি মানুষের শিরায় অদৃশ্যভাবে। ঠুকরে যায়; কারও কম, কারও বেশি।…’ নবকুমার কি শেষপর্যন্ত ক্যালকাটার হয়ে উঠতে পারল ?