“হাফ গার্লফ্রেন্ড” বইটির শেষের ফ্ল্যাপ-এর লেখাঃ
গল্পটি শুরু হয় এভাবে, ডুমরার ছেলে মাধব ঝা লেখকের সাথে দেখা করে গার্লফ্রেন্ডের কিছু জার্নাল রেখে যায় যাকে মাধব মনে করে মৃত। পরদিন লেখককে মাধব সব খুলে বলে। সুন্দরী ধনী বাবার আদরের দুলালী রিয়া সােমানি আর মাধব দুজনই খেলােয়াড় কোটায় সেইন্ট স্টিফেন্স কলেজে ভর্তির পর থেকে খেলার সুবাদে ভালাে বন্ধু হয়। মাধব রিয়াকে ওর গার্লফ্রেন্ড হিসেবে পেতে চায় কিন্তু রিয়া ধনী ছেলে রােহানকে বিয়ে করে লন্ডনে চলে যায়। আর মাধব চলে যায় গ্রামে ওর মায়ের স্কুল পরিচালনায় সাহায্য করতে। সেখানে এমএলএ ওঝার সহায়তায় মাধব বিলগেটস ফাউন্ডেশনের অনুমােদন পায়। ভাগ্যক্রমে পাটনাতে মাধবের সাথে তালাকপ্রাপ্ত রিয়ার সাথে মাধবের আবার দেখা হয়। কিন্তু রিয়া আবার মাধবকে ছেড়ে চলে যায়, এটা বলে যে রিয়া আর মাত্র তিনমাস বেঁচে আছে যদিও একটা চিঠিতে সে স্বীকার করে যে সে মাধবকে ভালােবাসে। মাধব রিয়াকে অনেক খোঁজে বেড়ায় কিন্তু কোথাও পায় না। তিন বছর পর রিয়ার জার্নালগুলি ভাগ্যক্রমে মাধবের হাতে আসে। যেটিতে রিয়ার বেঁচে থাকার ইঙ্গিত পাওয়া যায়। মাধব নিউইয়র্কে গিয়ে তিন মাসের পাগলের মত খোঁজাখুঁজির পর এক পর্যায়ে দুজনের পুনঃ মিলন হয়।