’ডেটলাইন বাংলাদেশ : নাইন্টিন সেভেন্টিওয়ান’ বইয়ের সূচিপত্র:
মার্চ ২৭ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আক্রমণ-অভিযান…..১৭
মার্চ ২৮ পূর্ব পাকিস্তানে ট্যাঙ্কের বিরুদ্ধে লাঠি বর্শা…..২২
এপ্রিল ৪ পাকিস্তান : ‘এসবই খেলার রীতি’ -তবে ভয়ঙ্কর ও নির্দয় এক খেলা …..২৭
এপ্রিল ৭ পূর্ব পাকিস্তান ছেড়ে আসা বিদেশিরা বলছে ভয়ঙ্কর লড়াইয়ের কথা …..৩১
এপ্রিল ১৩ অব্যাহত হত্যাযজ্ঞের মধ্যে বাঙালিদের মন্ত্রিসভা গঠন…..৩৪
এপ্রিল ১৩ আটক বাঙালি অফিসারের ভয়ঙ্কর প্রহরগুলাে…..৪১
এপ্রিল ১৩ তছনছ অর্থনীতি…..৪৫
এপ্রিল ১৪ গেরিলা যুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছে বাঙালিরা …..৪৯
এপ্রিল যুদ্ধের নরক-যন্ত্রণা পােহাচ্ছে কেবল এক পক্ষই….. ৫২
মে ১৬ পাকিস্তানি শরণার্থীদের সঙ্গে প্রতিযােগিতা ভারতীয় দরিদ্রজনের উম্মার কারণ হয়েছে…..৫৫
মে ২১ ভারতে বাঙালি শরণার্থীদের দুর্দশা …..৫৮
জুন ১৬ হতাশার ট্রেনে চেপে চলছে বাঙালি শরণার্থীদল…..৬৩
জুন ২৫ সেনাভিযানের তিন মাস পরও ঢাকা ভীতসন্ত্রস্ত…..৬৭
জুন ২৬ অধিকাংশ যানবাহন অকেজো হওয়ার ফলে অর্থনীতির মারাত্মক ক্ষতি…..৭১
জুন ২৯ পূর্ব পাকিস্তানের শহরে সেনাবাহিনীর সন্ত্রাসের লক্ষ্য হচ্ছে। হিন্দু জনগােষ্ঠী…..৭৫
জুন ২৯ বাঙালিদের ‘ভিতুর ডিম’ আখ্যায়িত করেছে এক পাকিস্তানি…..৭৯
জুলাই ৪ ‘বিদেশি বাহিনী চাপিয়ে দিচ্ছে স্বীয় কর্তৃত্ব…..৮২
জুলাই ১৪ বাঙালি দমনের নীতি অনুসরণ করছে পশ্চিম পাকিস্তান….. ৮৬
সেপ্টেম্বর ৫ আমেরিকার সঙ্গে ভারতের ফারাক বাড়ছে পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক সহজ হচ্ছে …..৯৩
সেপ্টেম্বর ১২ সৈন্যদের হত্যা, লুণ্ঠন, অগ্নিসংযােগ অব্যাহত…..৯৭
সেপ্টেম্বর ২৯ ভারতে শরণার্থী-শিশু : ‘হাজারে হাজারে’ মৃত্যু…..১০০
বিভক্ত পাকিস্তান…..১০৫
অক্টোবর ১০ গেরিলা এলাকায় জীবন ফিরে পাচ্ছে পূর্ব পাকিস্তানি শহর…..১১৭
অক্টোবর ১১ বাঙালিদের জন্য অস্ত্রের চালান আসছে কলকাতায়…..১২২
অক্টোবর ১৭ বাংলাদেশের জন্য দাঁতে দাঁত চাপা যুদ্ধ…..১২৫
অক্টোবর ১৯ সীমান্তজুড়ে মুখােমুখি ভারতীয় ও পাকিস্তানি সৈন্য…..১২৯
অক্টোবর ২৩ ভারত-পাকিস্তান : তারা যুদ্ধের কথা বলছে, তারা যুদ্ধ বাধিয়ে দিতেও পারে…..১৩২
নভেম্বর ২ কঠোর নীতি নিচ্ছে ভারত…..১৩৫
নভেম্বর ২৩ সীমান্তে এগিয়ে যাচ্ছে ভারতীয় সামরিক বহর, যশাের এলাকায় পাকিস্তানের দুর্বল প্রতিরােধ…..১৩৮
নভেম্বর ২৪ অনুপ্রবেশের কথা স্বীকার করেছে ভারত, বলেছে এটা আত্মরক্ষামূলক…..১৪৩
ডিসেম্বর ৮ ‘মুক্ত’ যশােরে বাঙালিদের নৃত্য…..১৪৭
ডিসেম্বর ১১ বড় কথা হচ্ছে পাকিস্তানিদের প্রতি ঘৃণা…..১৫১
ডিসেম্বর ১১ উদ্ধারকারী বিমান অবতরণে অসম্মতি…..১৫৪
ডিসেম্বর ১২ পশ্চিম পাকিস্তানের সমর্থকরা শহরে ঢুকছে…..১৫৭
ডিসেম্বর ১৬ ঢাকা অভিযানের শেষ পর্ব- এক টেবিলে দুজন মানুষ…..১৬১
ডিসেম্বর ২০ যুদ্ধ-সংবাদদাতার নােটখাতা…..১৬৮
দ্য বিট্রেয়াল অভ ইস্ট পাকিস্তান বইটির ফ্ল্যাপে লেখা কথাঃ
ইস্টার্ন কমান্ডের লেফটেন্যান্ট জেনারেল এ.এ.কে. নিয়াজি হলেন সেই ব্যক্তি যাকে এমন এক দুর্ভাগ্যজনক অপারেশনের নেতৃত্ব দিতে হয়েছিল যার ফলে পাকিস্তানের বিভক্তি ঘটেছে। পাকিস্তানের ইতিহাসে সেই অবিস্মরণীয় ইতিহাসে সেই অবিস্মরণীয় বছর ১৯৭১ সম্পর্কে অনেক বই লেখা হয়েছে। কিন্তু অবশেষে এই ঘটনার অন্য যে প্রধান নায়ক যুদ্ধে পরাজয়ের জন্য দায়ী ঘটনাবলী সম্পর্কে নিজের অভিজ্ঞতার কথা লিখেছেন।
এই বই ইতিহাসের অনেক শূন্যতা পূরণ করবে। লে. জেনারেল নিয়াজি পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সবচেয়ে বেশি পদকপ্রাপ্ত সৈন্যপ্রাপ্ত একজন। তিনি ছিলেন কোয়েটায় স্কুল অভ ইনফ্যান্ট্রি অ্যান্ড ট্যাকটিক্স এর কমান্ডার এবং কোয়েটায় কমান্ড এন্ড স্টাফ কলেজের ইনস্ট্রাকটর। সম্প্রতি তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
সূচিপত্র: * প্রাথমিক জীবন
* ১৯৬৫ সালের যুদ্ধ
* বিচ্ছিন্নতার জন্য দায়ী ঘটনাবলী
* ইস্টার্ন কমান্ডোর কমান্ডার
* এলাকা বিন্যাস ও সৈন্য মোতায়েন
* মুক্তিবাহিনী ও আমাদের বেসামরিক সশস্ত্র বাহিনীv * যুদ্ধ পরিকল্পনা
* যুদ্ধের কালো মেঘ
* আগ্রাসন
* সেক্টরওয়ারি যুদ্ধ
* পাকিস্তানের ভাঙন
* ঢাকা বৃত্ত বা ত্রিভুজ সম্পর্কে ভুল ধারণা ও ভারতীয় পরিকল্পনা
* পরিকল্পিত বিপর্যয়
* আত্মসমর্পণ এবং ১শ’ নম্বর যুদ্ধবন্দী শিবির
* পাকিস্তান প্রত্যাবর্তন
* হামুদুর রহমান কমিশন
* বেসামরিক জীবন
* শেষ কথা
* বার্ষিক গোপনীয় রিপোর্ট
* জেনারেল আবদুল হামিদ খানের রিপোর্ট
* গোপনীয়
* গোপনীয় / ব্যক্তিগত
* একটি গোপনীয় দলিল প্রকাশ
* সরদার ফারুক আহমেদ খান লেঘারি
* যুদ্ধের ধারণা
* ডা. মালিকের চিঠি
* ভারতীয় আমেরিকান পত্রিকার সঙ্গে নিয়াজীর সাক্ষাৎকার
* ভারতীয় বিশেষজ্ঞ শর্মিলা বসুর দৃষ্টিতে নিয়াজী
* হামুদুর রহমান কমিশনের অংশিক রিপোর্ট
“বাংলাদেশ : রক্তের ঋণ” সূচীপত্রঃ মুদ্রিত ছবি ও দলিলপত্রের তালিকা
* অবতরণিকা
* প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের গুপ্ত হত্যার জন্যে অভিযুক্ত (জেনারেল কোর্ট মার্শাল কর্তৃক) ও ফাঁসিতে নিহত অফিসারদের তালিকা
* প্রথম অধ্যায় : শেখ মুজিব আর মেজরবৃন্দ
* দ্বিতীয় অধ্যায় : যাত্রায় ভুল
* তৃতীয় অধ্যায় : মানব দেবতার পতন
* চতুর্থ অধ্যায় : মুজিবের মিলিটা্রী ভীতি
* পঞ্চম অধ্যায় : দুঃসময়
* ষষ্ঠ অধ্যায় : মোশতাক রাজি
* সপ্তম অধ্যায় : শেখ মুজিব হত্যাকাণ্ড
* অষ্টম অধ্যায় : মোশতাকের ক্ষমতা গ্রহণর
* নবম অধ্যায় : পাল্টা অভ্যুত্থান ও জেলহত্যা
* দশম অধ্যায় : একটি স্মরণীয় রাত
* একাদশ অধ্যায় : জিয়া একটি নাম একটি কিংবদন্তী
* দ্বাদশ অধ্যায় : অভ্যুত্থান , বিদ্রোহ আর প্রাণদণ্ড
* ত্রয়োদশ অধ্যায় : জেনারেল জিয়ার হত্যা পর্ব